চোখের সামনে ঘটা অনেক খবরই আমাদের জানা হয়না! জানা হয়না ঘটনার পিছনের ঘটনা! চোখের সামনের হাসিখুশি মানুষগুলোকেও মাঝেমধ্যে চেনা হয় না!
হুট করে মন খারাপ হওয়া ছেলেটা জানে না তার মন খারাপের উপযুক্ত কারণ! জীবনে প্রচন্ড রকমের সফল হওয়া মানুষটাও মাঝেমধ্যে হুট করে হওয়া মন খারাপের কারণ জানে না!
"কেমন আছেন? " প্রশ্নটি কিছু মানুষের কাছে কঠিন প্রশ্ন! এই প্রশ্নের উত্তরটা তারা খুব সহজেই, প্রচন্ড কষ্ট নিয়ে, মানিব্যাগ শুন্য নিয়ে দিয়ে দিচ্ছে মিথ্যা উত্তর! "জ্বী ভালো আছি! "
আড্ডার ফাঁকে চুপ থাকা ছেলেটার কষ্ট করে হাসা, আড্ডা দেওয়া, হুট করে শুয়ে পড়ে আকাশ দেখার কারণ জানা হয়না! আকাশ দেখতে দেখতে প্লেলিস্টের স্যাড সঙে ডুবে যাওয়া ছেলেটার বাস্তব ডুবে যাওয়ার কারণ জানা হয়না কখনোই!
হুট করে প্রিয় মানুষটাকে হারানো ছেলেটা বারংবার কল্পনায় আবদ্ধ হয়ে জীবনের বড় একটা কষ্টকে সঙ্গে নিয়েই আনন্দে হারিয়ে যাচ্ছে! কাউকে না জানিয়ে চোখের সামনে হাসিমুখে ঘুরপাক খাচ্ছে অবলীলায়! আড়ালে অনুভব করছে কাওকে! কথা বলছে, হাসছে! কাওকে বুঝতে দিচ্ছে না, তার জীবনের ও একটা কষ্টকর অধ্যায় আছে!!
রাতের শান্ত রাস্তায় হেটে চলা, ছেলেটার লুকানো অভ্যাস! আড়াল করা অভ্যাসটা কাছের বন্ধুগুলোও জানে না! বা অভ্যাস করে ছাদে যাওয়া! বাড়ির মালিক না জানলেও ছাদ প্রিয় ব্যক্তিটির লুকিয়ে ছাদে যাওয়া অভ্যাসটা আড়ালে এখনও বিদ্যমান!
দিনের কর্মব্যস্ততা কিছু মানুষকে ঘুম পাড়ালেও কিছু মানুষের অভ্যাসই জেগে থাকা! রাতকে পাহারা দেওয়া! রাতের অনুভূতি উপভোগ করা! আব্বা- আম্মা, ছেলের বারোটার পর ঘুমিয়ে যাওয়ার কথা জানলেও ছেলের চোখ খোলা দেহটা পড়ে থাকে ঘোরের এক কোনাতে!
"রাত জাগা অভ্যাস" করা ছেলেটা কেন রাত জাগে! খুব কাছের মানুষটাও এর কারণ জানে না!
সর্বদা হাসিখুশি, জোকার, সর্বদাই হাসিয়ে যাওয়া ছেলেটার হাসানোটা দেখলেও তাদের কষ্টের খবর খুব একটা কেউ রাখে না! তাদের আড়ালের ছটফট করাটা আড়ালে, নিঃশব্দেই পড়ে রয়!
"চাপা স্বভাবের মানুষদের উপরওয়ালা কোন একটা দিক থেকে প্রচন্ড রকমের শক্তিশালী একটা গুন দিয়েছেন! কষ্ট আড়াল করার গুন! কষ্টকে আড়াল করে এগিয়ে চলার গুন!
"অলওয়েজ স্মাইল" বলা মানুষটার কাছেও মাঝেমধ্যে "কেমন আছি?" প্রশ্নটা আসলেই খুব কঠিন লাগে!
আর এমন প্রশ্নের উত্তরে বেশিরভাগ সময় অপরপ্রান্ত থেকে মিথ্যা উত্তর আসে!!
জ্বী, আমি ভালো আছি!!
হুট করে মন খারাপ হওয়া ছেলেটা জানে না তার মন খারাপের উপযুক্ত কারণ! জীবনে প্রচন্ড রকমের সফল হওয়া মানুষটাও মাঝেমধ্যে হুট করে হওয়া মন খারাপের কারণ জানে না!
"কেমন আছেন? " প্রশ্নটি কিছু মানুষের কাছে কঠিন প্রশ্ন! এই প্রশ্নের উত্তরটা তারা খুব সহজেই, প্রচন্ড কষ্ট নিয়ে, মানিব্যাগ শুন্য নিয়ে দিয়ে দিচ্ছে মিথ্যা উত্তর! "জ্বী ভালো আছি! "
আড্ডার ফাঁকে চুপ থাকা ছেলেটার কষ্ট করে হাসা, আড্ডা দেওয়া, হুট করে শুয়ে পড়ে আকাশ দেখার কারণ জানা হয়না! আকাশ দেখতে দেখতে প্লেলিস্টের স্যাড সঙে ডুবে যাওয়া ছেলেটার বাস্তব ডুবে যাওয়ার কারণ জানা হয়না কখনোই!
হুট করে প্রিয় মানুষটাকে হারানো ছেলেটা বারংবার কল্পনায় আবদ্ধ হয়ে জীবনের বড় একটা কষ্টকে সঙ্গে নিয়েই আনন্দে হারিয়ে যাচ্ছে! কাউকে না জানিয়ে চোখের সামনে হাসিমুখে ঘুরপাক খাচ্ছে অবলীলায়! আড়ালে অনুভব করছে কাওকে! কথা বলছে, হাসছে! কাওকে বুঝতে দিচ্ছে না, তার জীবনের ও একটা কষ্টকর অধ্যায় আছে!!
রাতের শান্ত রাস্তায় হেটে চলা, ছেলেটার লুকানো অভ্যাস! আড়াল করা অভ্যাসটা কাছের বন্ধুগুলোও জানে না! বা অভ্যাস করে ছাদে যাওয়া! বাড়ির মালিক না জানলেও ছাদ প্রিয় ব্যক্তিটির লুকিয়ে ছাদে যাওয়া অভ্যাসটা আড়ালে এখনও বিদ্যমান!
দিনের কর্মব্যস্ততা কিছু মানুষকে ঘুম পাড়ালেও কিছু মানুষের অভ্যাসই জেগে থাকা! রাতকে পাহারা দেওয়া! রাতের অনুভূতি উপভোগ করা! আব্বা- আম্মা, ছেলের বারোটার পর ঘুমিয়ে যাওয়ার কথা জানলেও ছেলের চোখ খোলা দেহটা পড়ে থাকে ঘোরের এক কোনাতে!
"রাত জাগা অভ্যাস" করা ছেলেটা কেন রাত জাগে! খুব কাছের মানুষটাও এর কারণ জানে না!
সর্বদা হাসিখুশি, জোকার, সর্বদাই হাসিয়ে যাওয়া ছেলেটার হাসানোটা দেখলেও তাদের কষ্টের খবর খুব একটা কেউ রাখে না! তাদের আড়ালের ছটফট করাটা আড়ালে, নিঃশব্দেই পড়ে রয়!
"চাপা স্বভাবের মানুষদের উপরওয়ালা কোন একটা দিক থেকে প্রচন্ড রকমের শক্তিশালী একটা গুন দিয়েছেন! কষ্ট আড়াল করার গুন! কষ্টকে আড়াল করে এগিয়ে চলার গুন!
"অলওয়েজ স্মাইল" বলা মানুষটার কাছেও মাঝেমধ্যে "কেমন আছি?" প্রশ্নটা আসলেই খুব কঠিন লাগে!
আর এমন প্রশ্নের উত্তরে বেশিরভাগ সময় অপরপ্রান্ত থেকে মিথ্যা উত্তর আসে!!
জ্বী, আমি ভালো আছি!!
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন